উদ্ধারক! Saviour – my meal preparation story. Please Scroll below to read in English.
অভিনব নয় ঠিকই কিন্তু উদ্ধারক বটেই।
প্রথম তিনদিন কি খেয়েছি, কখন খেয়েছি, কিছুই মনে নেই! শুধু এইটুকু জানি রান্নাঘরের দায়িত্ব নিয়ে নিয়েছিল বিশ্ব! চারদিনের দিন রান্নাঘরে গিয়ে ফ্রিজ খুলে দেখলাম বেশ কয়েকটা ছোট ছোট বাটিতে অল্প অল্প খাবার রয়েছে! অফিস করতে করতে বিশ্ব চিৎকার করছে-
” আমি করছি, আমি করছি, তুমি একদম কিছু করবেনা, এই meeting টা এখুনি শেষ করেই করবো “
এখানে বলতেই হয় যে বিশ্ব আজকাল রোজের রান্নায় পারদর্শী হয়ে গেছে, এখন রান্নাঘরে না ঢুকলেও maggie খেতে হয়না, ডাল, ভাত, চিকেন, নুডলস, পাস্তা এমনকি পাঁচ মেশালি তরকারি করতে পারে! আমি তো এই কৃতিত্বের পুরো ক্রেডিট নিজের ও অনন্য সব youtube channel দের দেবো। 😁
যাইহোক, বসেই আছি, meeting র শেষ হয়না! হাবে ভাবে বুঝলাম meeting শেষ হতে বেলা দুটো, তারপর উনি রান্না করবেন from scratch, তারপর দুপুরের খাওয়া হবে, বেলা ৩ টের পরে।
কখন খাওয়া হবে সেটা নিয়ে আমার মাথা ব্যথা নেই, আমার দুশ্চিন্তা ওইটুকু করে রাখা খাবারগুলোর উনি তো গতি করতে পারবেননা, টপাটপ dustbin এ ফেলবেন।
অপেক্ষায় আছি ও meeting এ কখন শ্রোতার ভূমিকা থেকে বক্তার ভূমিকা নেবে!
Meeting এর শেষ এর দিকে, প্রায় পৌনে দুটো নাগাদ এলো সেই কাঙ্ক্ষিত সময়, ও এখন বক্তা!
ব্যাস, এখন রান্নাঘরে যাই হোক, ও তো উঠতে পারবেনা!
Stovetop এ কড়াই বসিয়ে তেল গরম করতে দিলাম,freezer এ কিছু সবজি কেটে রেখেছিলাম, সেগুলোকে গরম জল ঢেলে room temparature এ এনেনিলাম। দেশে থাকতেও করতাম, সকালে উঠে breakfast আর office lunch দিতে সুবিধা হত! ( অভ্যেস, ভালো বা বদ কোনটাই সহজে ছাড়তে পারিনা!)
গরম তেলে কালোজিরে, শুকনো লঙ্কা ফোড়ন দিয়ে জল ঝরিয়ে সবজিগুলোকে নুন, হলুদ, কাঁচা লঙ্কা দিয়ে ভেজে নিলাম।
এদিকে, একটা বাটিতে একটু তরকারি ছিলো, র একটা বাটিতে একটা রুটি,রুটির মধ্যে একটু টমেটো সস দিয়ে, তরকারি লেপটে, ভাজ করে sandwich maker এ সেঁকতে দিলাম।
ততক্ষণে, সব্জিভাজা হয়ে গেছে, কড়াই থেকে সোজা বাটিতে এ ঢেলে, ওই কড়াতেই ভাত, ডাল আর একটু গরম জল ঢেলে ফুটিয়ে নিলাম, নামানর আগে একটু ঘি, নুন, চিনি আর ভাজা মশলা মিশিয়ে খিচুরি জাতীয় কিছু একটা করলাম।
২টো পাঁচ এ Meeting শেষ, বেরিয়ে এসে বোঝার চেষ্টা করছে কি হছহে? আমি ততক্ষণে আমার বাঙালী Budhha bowl সাজিয়ে kitchen island মুছতে গিয়ে দেখি একটা বাটিতে সকালের একটা সেদ্ধ ডিম রাখা। তাড়াতাড়ি কেটে দুটো বাটিতে মুকুটের মতো সাজিয়ে দিলাম।
ততক্ষণে ব্যপারটা ধরে ফেলেছে সে 😁 ,বেশ একটা অপরাধবোধ মেশানো গলায় বললো :
” আমি তো এসে রান্নাটা করতামই, একদিন না হয় একটু দেরি করে খেতে”!
আমি বললাম টা বললে হয়? 🤣
যাকগে, চলো বরং একটা কায়দা করে ছবি তুলে দাও দেখি ☺️
রাতে যদিও জম্পেশ রান্না করেছিলো, সে ছবিও দেবো পরে!
When I got COVID, I couldn’t remember what I ate the first three days; all I knew was that Biswa was the kitchen in charge. On day four, when I entered my kitchen, these are the things I found in the fridge: one Ruti/ Roti, a small bowl of Sabzi, some leftover cooked Moong daal and cooked rice in the fridge. But that was not enough for two. Also, I had some pre-cut vegetables in the freezer. Both of us were super tired; cooking one complete meal was difficult! Also, Biswa was doing his office.
So this is what I did for Jugaad. 1. Spread the Sabji onto the roti, add some tomato and chilli sauce, put some grated cheese fold the roti and toast in a sandwich maker. 2. I added oil to a cooking pan. Once the oil was hot, I put dry red chilli and onion seeds, and then after a few seconds, I added all the veggies, salt, turmeric powder, and green chillies into the pan. Over high heat, cook for a few seconds and then finish the cooking process on low heat. Once done, transfer the vegetables into the serving bowls. 3. Into the same cooking pot ( no need to wash), I added Daal, cooked rice poured some boiling water, adjusted the salt and sugar, and allowed them to simmer for 2-3 minutes. Drizzled fresh ghee on the top and served. Boiled egg from our Breakfast.
I really wanted to document our #covidfooddiary because not only were my meal prep habits saviour, but I must say Biswa is becoming a pro in home cooking! Last but not least, I am thankful to my friends; despite their health challenges, they put the effort to cook some comforting, delicious meals for us!
Saviour
コメント